ঘাড় ব্যাথা নিরাময়ের জন্য কার্যকরী ৭টি ব্যায়াম ও থেরাপি

 আপনি কি আপনার ঘাড় ব্যাথা নিয়ে চিন্তিত? অনেক ঔষধ খাওয়ার পরেও কাজ হচ্ছে না? আপনার এই ঘাড়ের ব্যাথা দূর করার জন্য আমরা আজকে আপনার জন্য নিয়ে এসেছি ঘাড় ব্যাথা নিরাময়ের জন্য কার্যকরী ৭টি ব্যায়াম ও থেরাপি। এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কি কি কারণে ঘাড়ে ব্যাথা হয়? 

ঘাড়-ব্যাথা-নিরাময়ের-জন্য-কার্যকরী-৭টি-ব্যায়াম-ও-থেরাপি

আপনার এই ঘাড় ব্যাথা নিরাময়ের গুরুত্ব কতটুকু ইত্যাদি। তাই আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়বেন আশা করি এতে আপনারা উপকৃত হবেন। তাহলে দেরি না করে চলুন শুরু করি-

পোস্ট সূচিপত্রঃ ঘাড় ব্যাথা নিরাময়ের জন্য কার্যকরী ৭টি ব্যায়াম ও থেরাপি

ঘাড় ব্যাথা নিরাময়ের জন্য কার্যকরী ৭টি ব্যায়াম ও থেরাপি

ঘাড় ব্যাথা নিরাময়ের জন্য কার্যকরী ৭টি ব্যায়াম ও থেরাপি সম্পর্কে আমাদের সকলেরই জানা খুবই জরুরী কারণ ঘাড়ের ব্যথা ছোট বড় আমাদের সকলের জীবনেরই একটি সাধারণ সমস্যা এবং কম বেশি সবারই এই সমস্যার সম্মূখীন হতে হয়। এটি আমাদের সাধারণ জীবনযাপনে বাধা সৃষ্টি করে। সকালে ঘুম থেকে উঠে অথবা যে কোনো কাজের সময় আপনি খেয়াল করলেন আপনার ঘাড় এ টান অথবা ব্যাথা অনুভব করছেন, ঘাড় নাড়াতে পারছেন না। অনেক্ষন কম্পিউটার অথবা মোবাইল এ কাজ করা, ভুল ভঙ্গিতে ঘুমানো, মানুষিক চাপ, ঘাড় এ টান লাগা এছাড়াও আরো বিভিন্ন কারণে ঘাড় ব্যাথা হতে পারে।

আরো পড়ুনঃ চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার

ঘাড় ব্যাথা তৎক্ষণাৎ দূর করতে আমরা ঘাড় এ ম্যাসাজ করি, ব্যাথা দূরীকরণ ওষুধ খাই। কিন্তু একটা বিষয় খেয়াল করলে দেখবেন ঔষধ খেলে আপনার এই ব্যাথা সাময়িক ভাবে দূর হবে। কিন্তু আপনি যদি এই ব্যাথা সারাজীবনের জন্য দূর করতে চান তাহলে আপনাকে আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ে সকল টিপস গুলো কাজে লাগাতে হবে। তবে যাদের প্রায়ই এমন সমস্যা হয় তারা প্রতিদিন কিছু ব্যায়াম করতে পারেন যা ব্যাথা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।

ঘাড় ব্যাথার কারণ কি কি হতে পারে?

ঘাড় ব্যাথার কারণ বিভিন্ন ধরনের হতে পারে যেমন বিভিন্ন ভাবে পাওয়া আঘাত, পেশির টান, ঘুমানোর সময় ভুল অঙ্গভঙ্গিতে ঘুমানো, মানুষিক চাপ ইত্যাদ। কিছু কিছু ক্ষেত্রে অনেক বড় সমস্যার কারণেও ব্যথা হতে পারে যেমন হার্ট এটাক, উচ্চ রক্তচাপ। ঘাড় এর বিভিন্ন পেশি অথবা লিগামেন্ট ক্ষতিগ্রস্থ হলে ঘাড় ব্যথা হতে পারে। যে কোনো ভাবে ঘাড় এ আঘাত লাগলে ব্যথা হতে পারে। দীর্ঘ সময় ধরে কম্পিউটার অথবা মোবাইল এর সামনে একই ভাবে বসে থাকলে পেশিতে চাপ পড়ে ফলে ঘাড় ব্যথা হতে পারে।

ঘাড় ব্যাথা নিরাময়ের ঘরোয়া চিকিৎসা

ঘাড় ব্যথা আমাদের স্বাভাবিক জীবন যাপনকে ব্যাহত করতে পারে। হটাৎ ঘাড় এ ব্যথা হলে বাসায় বসেও এই ব্যথা কমানো অথবা দূর করা সম্ভব। ঘাড় এ ঠান্ডা অথবা গরম পানির সেঁক দেয়া যেতে পারে। পাতলা কাপড় এ ঠান্ডা পানি ভিজিয়ে সেঁক দিতে হবে এবং ৪৮ ঘন্টা পরে পেশিকে শীতল করতে আবার গরম পানির সেঁক দিতে হবে। বাসাতে বসেই বিভিন্ন ব্যায়াম এর মাধ্যমে ঘাড় ব্যথা উপশম করা যেতে পারে। গোসল করার সময় গরম পানি নিয়ে তাতে ইপসম লবন দিয়ে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রেখে গোসল করলে ব্যথা কমে যাবে কারণ ইপসম লবন এ ম্যাগনেসিয়াম থাকে যা পেশীকে শিথিল করে এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।সাময়িক ভাবে ব্যথা দূর করার জন্য ব্যথার জায়গায় মেন্থল ক্রিম বা মলম প্রয়োগ করা যেতে পারে। এ ছাড়াও ব্যথানাশক ঔষধ এর মাধ্যমেও ব্যথা কমানো সম্ভব।

ঘাড় ব্যাথা নিরাময়ের জন্য যে সকল ব্যায়াম ও থেরাপি কার্যকরী

ঘাড় ব্যাথা নিরাময়ের জন্য যে সকল ব্যায়াম ও থেরাপি কার্যকরী তা আপনাদের সাথে সহভাগিতা করা হলো। এই ঘাড় ব্যাথা নিরাময়ের জন্য অনেক গুলো ব্যায়াম ও থেরাপি রয়েছে যেগুলো আপনি আপনার বাসায় থেকে খুব সহজেই করতে পারবেন এবং এখান থেকে ভালো একটা ফলাফলও পাবেন। অনেকেই আমরা বুঝি যে ব্যায়াম করতে হবে তাহলে হয়ত একটু আরাম পাওয়া যাবে কিন্তু সঠিকভাবে বুঝে উঠতে পারি না যে কোন ব্যায়াম গুলো করলে খুব দ্রুত এই সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে। তাই আপনাদের এই সকল দুশ্চিন্তা দূর করার জন্য আমরা কয়েকটি কার্যকরী ব্যায়াম ও থেরাপি আপনাদের সাথে আলোচনা করব।

ঘাড় প্রসারিতকরনঃ এই ব্যায়ামটি আপনি দাঁড়ানো অথবা বসা অবস্থায় করতে পারেন। ডান হাত দিয়ে মাথার বাঁ পাশ ধরে ডান কাঁধের দিকে হেলাতে থাকতে হবে এবং হেলানো অবস্থায় ১০ থেকে ১৫ সেকেন্ড থাকতে হবে। একই ভাবে বাম হাত দিয়ে মাথার ডান পাশ ধরে বাম কাঁধের দিকে হেলাতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে আপনি যেন ব্যথা না পান। আস্তে আস্তে ৩ থেকে ৫ বার একই ব্যায়াম পুনরাবৃত্তি করতে হবে। আর রোজ  ৫ থেকে ১০ বার করতে হবে। 

চিবুক বা থুতনি পেছনের দিকে টানাঃ ব্যায়ামটি আপনি দাঁড়ানো অথবা বসা অবস্থায় করতে পারেন। ঘাড় ও পিঠ সোজা রাখতে হবে।  এরপর মাথা সোজা রেখে থুতনি বুকের কাছাকাছি আনতে হবে যেন ডবল চিন তৈরি হয়। এই অবস্থায় ১০ থেকে ১৫ সেকেন্ড থাকে হবে এবং একই কাজ রোজ ৫ থেকে ১০ বার করতে হবে।এর ফলে ঘাড়ের পেশি গুলো শক্ত ও কার্যকর হবে। 

আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় ডান পাশে ঘুমালে কি হয়

ঘাড় ডানে বামে ঘোরানোঃ প্রথমে সোজা হয়ে দাঁড়াতে অথবা বসতে হবে। ঘাড় এবং মেরুদণ্ড সোজা রাখতে হবে। এরপর আস্তে আস্তে মাথা ঘুরাতে হবে যতক্ষণ না আপনি টান অনুভব করছেন এরপর এই অবস্থায় ৫ থেকে ১০ সেকেন্ড থাকতে হবে। একই ভাবে অন্য পশে ও ঘাড় ঘুরাতে হবে। চেষ্টা করতে হবে চোয়াল যেন একই উচ্চতায় থাকে ঘাড় ঘোরানোর সময়। একই কাজ রোজ ৩ থেকে ৫ বার করতে হবে। 

ঘাড় ডান ও বাম কাঁধের দিকে হেলানোঃ প্রথমে আরামদায়ক ভাবে সোজা হয়ে দাঁড়াতে অথবা বসতে হবে। মাথা ধীরে ধীরে ডান কাঁধের দিকে নামাতে হবে যেন কান কাঁধকে স্পর্শ করে। এরপর আপনি বসে থাকলে আপনার বাম হাত দিয়ে বসার চেয়ার অথবা বাঁ উরু ধরে রাখতে হবে। এর ফলে আপনার বাম দিকে টান পড়বে। এই অবস্থা ১৫ থেকে ২০ সেকেন্ড থাকতে হবে। একই ভাবে অন্য পাশে ব্যায়ামটি করতে হবে। একই ভাবে রোজ ৩ থেকে ৫ বার ব্যায়ামটি করতে হবে। 

ঘাড়-ব্যাথা-নিরাময়ের-জন্য-কার্যকরী-৭টি-ব্যায়াম-ও-থেরাপি

কাঁধ বিভিন্ন দিকে গোলাকার ভাবে ঘোরানোঃ দাঁড়ানো অথবা বসা যে কোনো ভাবে ব্যায়ামটি করতে পারবেন। কাঁধ দুটিকে একসাথে নিয়ে প্রথমে সামনে এরপর উপরে, পিছনে ও নিচে গোলাকার ভাবে ঘোরাতে হবে। এভাবে ৫ থেকে ১০ বার সামনের দিকে ও ৫ থেকে ১০ বার পেছনের দিকে ঘোরাতে হবে। রোজ এই ব্যায়ামটি করতে হবে। 

কাঁধ ও ঘাড়ের স্ট্রেচঃ এই ব্যায়ামটির ক্ষেত্রে একটি হাত দিয়ে অন্য হাতের কব্জি পেছনের দিকে টেনে ধরতে হবে এর ফলে পেশিতে টান অনুভূত হবে। এই ব্যায়ামটি রোজ করতে হবে। টান অনুভূত হওয়ার ফলে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হবে। 

ঘাড় এর আইসোমেট্রিক ব্যায়ামঃ এই ব্যায়াম এ হাত দিয়ে ঘাড় এর ওপরে হালকা চাপ প্রয়োগ করা হয় এবং ঘাড় এর পেশিগুলো এর বিপরীতে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। ব্যায়ামটি করার সময় আপনার হাত আপনার কপালের ওপর রাখতে হবে এবং হাত দিয়ে মাথাকে সামনের দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। হাত দিয়ে প্রতিরোধ করতে হবে যেন মাথা সামনের দিকে না যেতে পারে এই অবস্থাই ১০ সেকেন্ড থাকতে হবে। একই ভাবে পেছনের দিকে ও পাশের দিকে করতে হবে। এই একই ভাবে রোজ ব্যায়াম করতে হবে। 

আমাদের সুস্থ সবল জীবন যাপনের জন্য ঘাড় ব্যথা নিরাময় এর গুরুত্ব

ঘাড় ব্যথা আমাদের প্রতিদিনের কাজকর্মে বাধা সৃস্টি করতে পারে এবং আমাদের কাজের গতি কমিয়ে দিতে পারে। এটি আমাদের আরামে চলাফেরায় বাধা সৃস্টি করতে পারে। ব্যথা যদি অনেক দিন স্থায়ী হয় তাহলে এটি আমাদের ঘুমে, মেজাজে এবং সামগ্রিক জীবনের মানের ওপরে খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। এ ছাড়া যদি শুরুর দিকে ব্যথা অবহেলা করা হয় থাহলে সময়ের সাথে সাথে এটি বেড়েই যাবে এবং ভবিষ্যত এ এর খারাপ প্রভাব আমাদের জীবনে পরতে পারে তাই ঘাড় ব্যথা শুরুর দিকেই উপশম এর জন্য আমাদের বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে হবে।

আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে ঘাড় ব্যথা প্রতিরোধ এ যা যা করতে পারি

আমরা অনেক সময় কাজ করতে করতে একইভাবে অনেক কাজ করে ফেলি। শরীরের কথা একটি বারও চিন্তা করি না। একইভাবে অনেকক্ষণ কাজ করলে আমাদের শরীরের অনেক ক্ষতি হয়। এবং অতিরিক্ত হলে আপনার শরীর অনেক ব্যাথা করবে। যার কারণে জ্বরও হতে পারে। তাই একই ভাবে একই জায়গায় দীর্ঘ সময় বসে না থেকে আমাদের কাজের মাঝে মাঝে বিরতি নেওয়া দরকার এর ফলে আমাদের শরীরের পেশি চলাচল স্বাভাবিক থাকবে এবং ঘাড় ব্যথা হওয়া থেকে অনেক খানি রক্ষা পাবো।

ঘাড়-ব্যাথা-নিরাময়ের-জন্য-কার্যকরী-৭টি-ব্যায়াম-ও-থেরাপি

দাঁড়ানো, বসা যে ভাবেই থাকি না কেন আমাদের সবসময় খেয়াল রাখতে হবে যেন আমাদের পেশিতে চাপ না পড়ে এবং ভালো ভঙ্গি তে থাকতে হবে। বসে কাজ করার জায়গাটি আরামদায়ক হতে হবে যেন পেশিতে টান না পরে এবং ব্যথা না হয়। আর সবথেকে বড় কথা হলো আমরা প্রায় সময় মেরুদন্ড বাঁকা করে মাথা নিচু করে বসে থাকি যা আমাদের মেরুদন্ডকে বাঁকা হতে সাহায্য করে। এজন্য আমাদেরকে সর্বদা সোজা হয়ে বসে থাকার চেষ্টা করতে হবে। এছাড়াও বিভিন্ন ধ্যান এবং মৃদু যোগ ইত্যাদি করতে হবে। 

ঘাড় ব্যথা হলে কখন ডাক্তার এর কাছে যেতে হবে

যদি ঘাড় এ অনেক বেশি ব্যথা থাকে এবং ব্যথার সাথে সাথে মাথা ঘোরা, শারীরিক অস্বস্তি, প্রস্রাব-পায়খানা নিয়ন্ত্রণে সমস্যা, হৃদরোগজনিত লক্ষণ দেখা দেয় তাহলে দ্রুত ডাক্তার এর কাছে যেতে হবে। এ ছাড়াও যদি ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমে ব্যথা না কমে ও দীর্ঘদিন ব্যথা স্থায়ী থাকে তাহলে ডাক্তার এর কাছে যেতে হবে। 

ঘাড় ব্যাথা নিরাময়ের জন্য ব্যায়ামের ক্ষেত্রে কিছু সতর্কতা

আমরা অনেকেই ভাবি যে ব্যায়াম করলেই মনে হয় আমাদের শরীরের সকল ব্যাথা ভালো হয়ে যাবে। কিন্তু ব্যায়াম যদি সঠিক ভাবে না হয় তাহলে সেটা শরীরের জন্য আশীর্বাদ না হয়ে অভিশাপ হতে পারে। সেজন্য ব্যায়ামের সময় অবশ্যই সতর্কতার সাথে করা উচিৎ কারণ ব্যায়াম করার সময় কাঁধে ব্যথা লাগে এমন ভাবে ব্যায়াম করা যাবে না। যদি আপনার ব্যায়াম সম্পর্কে ধারণা না থেকে থাকে তাহলে আপনি ডাক্তার এর পরামর্শ ছাড়া কোনো রকম ব্যথা নাশক ঔষধ খাবেন না। আঘাতের কারণে যদি ঘাড় এ ব্যথা হয় এবং ব্যথা তীব্র হয় তাহলে ব্যায়াম করার আগে অবশ্যই ডাক্তার এর সাথে পরামর্শ করতে হবে। 

শেষ কথাঃ ঘাড় ব্যাথা নিরাময়ের জন্য কার্যকরী ৭টি ব্যায়াম ও থেরাপি

ঘাড় ব্যাথা নিরাময়ের জন্য কার্যকরী ৭টি ব্যায়াম ও থেরাপি সম্পর্কে উপরোক্ত আর্টিকেল এ বিশদ আলোচনা করা হয়েছে। নিয়মিত ব্যায়াম গুলো করলে সবাই উপকৃত হবেন বলে আশা করি। নিয়মিত ব্যায়াম শুধু আমাদের ঘাড় ই না পুরো শরীর তথা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এটি আমাদের শরীর ও স্বাস্থকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। প্রতিদিন ব্যায়াম করার ফলে আমাদের পেশি সঠিক ভাবে সঞ্চালিত হয়, পেশীগুলো শক্তিশালী হয়, নমনীয়তা বাড়ে যার ফলে রক্ত চলাচল ঠিক থাকে এবং আমরা সতেজ অনুভব করি। 

আরো পড়ুনঃ বাড়িতে বসে ওজন কমানোর ৭টি উপায়

সুস্থ জীবন যাপনের জন্য সঠিক নিয়ম মেনে চলা খুবই জরুরি। আমরা কিভাবে বসি, দাঁড়াই, কাজ করি এর ওপর আমাদের পেশির ওপর প্রভাব পড়ে তাই সব সময় মেরুদন্ড সোজা রেখে কাজ করার অভ্যাস করতে হবে। ঠিক মতো ঘুমাতে হবে, পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। ঘাড় ব্যথা গুরুতর হলে অবশ্যই ডাক্তার এর পরামর্শ নিতে হবে। পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। এমন আরো বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করে আমাদের পাশে থাকুন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

পি এম ড্রিম আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url