ডায়াবেটিস রোগ থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় সমূহ
আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় পাঠক আজকে আমরা জানবো
ডায়াবেটিস রোগ থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় সমূহ। রক্তে সুগার বা চিনির মাত্রা
অতিরিক্ত বেড়ে গেলে আমরা এটিকে ডায়াবেটিস বলে থাকি যার পুরো নাম ডায়াবেটিস
মেলাইটাস। ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ
যা সম্পর্কে আমরা সবাই ভালোভাবে পরিচিত এবং দিন দিন এটি বেড়েই চলেছে। সঠিক ভাবে
পরিচর্যা না করলে এর ফলে জীবনের সংশয় ও হতে পারে। তাই সময় থাকতেই এর বিরুদ্ধে
প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে আমাদের। তাই চলুন আসল আলোচনাটা শুরু করা যাক-
পোস্ট সূচিপত্রঃ ডায়াবেটিস রোগ থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় সমূহ
- ডায়াবেটিস রোগ থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় সমূহ
- ডায়াবেটিস যে কারণে হয়
- ডায়াবেটিসের প্রকারভেদ
- ডায়াবেটিসের লক্ষণ ও উপসর্গ গুলো
- বাসায় বসে ডায়াবেটিস পরীক্ষার নিয়ম
- যা যা করলে ডায়াবেটিস এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব
- যাদের ডায়াবেটিস এর ঝুঁকি বেশি
- ডায়াবেটিস এর কারণে যা যা জটিলতা তৈরি হতে পারে
- শেষ কথা: ডায়াবেটিস রোগ থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় সমূহ
ডায়াবেটিস রোগ থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় সমূহ
ডায়াবেটিস রোগ থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় সমূহ অনেক রয়েছে। তবে সকল উপায় সবার উপর
কাজ নাও করতে পারে এতে হতাশ হবার কিছু নেই। ডায়াবেটিস জেনেটিক রোগ এবং মানুষের
জীবন যাপনের স্টাইলের ওপর নির্ভরশীল এরপরেও চেষ্টা করলে ডায়াবেটিস এর বিরুদ্ধে
প্রতিকার গড়ে তোলা সম্ভব। এজন্য বিভিন্ন বিষয় এ খেয়াল রাখতে হবে।
প্রতিদিন নিয়ম করে হাঁটাঃ মোবাইল বা কম্পিউটার এ কাজ করার ফলে হাঁটা এবং শারীরিক
পরিশ্রম করার প্রবণতা আমাদের মাঝে অনেক কমে গেছে। যাদের পরিবারে ডায়াবেটিস রোগীর
সদস্য সংখ্যা বেশি তাদের এই রোগ এ আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। এ কারণে
আক্রান্ত হওয়ার আগেই যদি নিয়ম করে হাঁটাচলা ও শারীরিক পরিশ্রম করা শুরু করা হয়
তাহলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই রোগ থেকে আক্রান্ত হওয়া থেকে নিজেকে বাঁচানো সম্ভব। এ
জন্য প্রতিদিন নিয়ম করে এক থেকে দেড় ঘন্টা হাঁটতে হবে এবং সাথে সাথে ব্যায়াম করার
অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
মিষ্টিজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলাঃ অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যাওয়ার ফলেও ডায়াবেটিস রোগে
আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা তৈরী হয়। সাধারণত মিষ্টিজাতীয় খাবার, ফাস্টফুড, কোমল
পানিও ইত্যাদি খাবার ওজন বাড়িয়ে দেয়। এ জন্য এ সকল খাবার পরিহার করতে হবে।
স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে এর মধ্যে রয়েছে শাকসবজি, ফল, মোটা দানার খাদ্য শস্য
ইত্যাদি। স্বাস্থ্যকর তেল, বাদাম খেতে হবে। এক বারে অতিরিক্ত খাবার না খেয়ে
কিছুক্ষন পর পর অল্প অল্প খাবার খেতে হবে।
ধূমপান ও মদ্যপান ছেড়ে দেয়াঃ শুধু ডায়াবেটিস নয় ধূমপান ও মদ্যপান অনেক রোগ এর
কারণ। ডায়াবেটিস রোগ ঠেকাতে যে সকল খারাপ অভ্যাস আগে ছাড়তে হবে তার মধ্যে রয়েছে
ধূমপান ও মদ্যপান। এগুলো ডায়াবেটিস এ আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বাড়িয়ে
দেয়।
কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার বর্জন করাঃ চাল ও চিনির মতো কার্বোহাইড্রেট গুলো
আমাদের শরীরে দ্রুত ভেঙে যায় এবং আমাদের দ্রুত শক্তি দেয়। অন্যদিকে গম এর
কার্বোহাইড্রেট গুলো আমাদের শরীরে আস্তে আস্তে ভেঙে যায় এবং আমাদের ধীরে ধীরে
শক্তি দেয়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য গম জাতীয় কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ করতে
হবে এবং চাল ও চিনি জাতীয় কার্বোহাইড্রেট বর্জন করতে হবে।
প্রচুর পরিমানে পানি পান করাঃ প্রচুর পরিমানে পানি পান ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রস্রাব করার সময় শরীরের অতিরিক্ত
Glucose বেরিয়ে যায়। তাই প্রচুর পরিমানে পানি পান করতে হবে।
ডায়াবেটিস যে কারণে হয়
আমাদের বেঁচে থাকতে হলে আমাদেরকে প্রতিদিন খাবার খেতে হবে। আমরা আমাদের দৈনন্দিন
জীবনে যে সমস্ত খাবার খেয়ে থাকি সেই সকল খাবারেই কিছু না কিছু খাদ্য উপাদান থাকে।
যখন আমরা কোনো খাবার খায় তখন আমাদের শরীর খাদ্যের সেই শর্করাকে ভেঙে চিনিতে
(Glucose) এ পরিণত করে। ইন্সুলিন নামের অগ্ন্যাশয় থেকে যে হরমোন নিসৃত হয় সেটা
আমাদের শরীরের কোষগুলোকে নির্দেশ দেয় চিনিকে গ্রহণ করার জন্যে। এই চিনি
(Glucose) কাজ করে শরীরের শক্তি বা জ্বালানি হিসাবে। শরীরে যখন ইন্সুলিন তৈরী হতে
পারে না বা কাজ ঠিক মতো করে না তখন ডায়াবেটিস হয়। এ কারণে রক্তে চিনি জমা হওয়া
শুরু হয়।
ডায়াবেটিসের প্রকারভেদ
টাইপ ১, টাইপ ২ এবং গর্ভকালীন এই তিনটি হল প্রধান ধরনের ডায়াবেটিস। টাইপ ১
ডায়াবেটিস বয়স বা লিঙ্গ দ্বারা চিহ্নিত করা হয় না, তবে শিশু এবং
কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে এটি বেশি দেখা যায়। টাইপ ২ ডায়াবেটিস সাধারণত
প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। আর গর্ভকালীন ডায়াবেটিস গর্ভবতী মায়েদের
হয়ে থাকে এর ফলে রক্তে Glucose এর পরিমান বেড়ে যায় যা গর্ভবতী মা ও সন্তানের জন্য
জটিলতা সৃষ্টি করে। এই অবস্থা সাধারণত সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর ঠিক হয়ে যায় তবে এ
সকল মা ও শিশুদের পরবর্তীতে টাইপ ২ ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। ঘরোয়া
প্রতিকার গুলো অবলম্বন করার মাধ্যমে এর প্রভাব কমানো সম্ভব।
টাইপ ১ ডায়াবেটিস এর ক্ষেত্রে অগ্ন্যাশয় থেকে ইন্সুলিন উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।
এই সময় রক্তের প্রবাহে Glucose জমা হতে শুরু করে। এর পেছনে জিনগত কারণ থাকতে পারে
অথবা অগ্ন্যাশয়ে ভাইরাসজনিত সংক্রমণের কারণে ইনসুলিন উৎপাদনকারী কোষগুলো নষ্ট
হয়ে যাওয়ার ফলেও এমন হতে পারে। যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের মধ্যে ১০% এই টাইপ ১
ডায়াবেটিস এ আক্রান্ত হয়ে থাকে। অন্যদিকে টাইপ ২ ডায়াবেটিস এ যারা আক্রান্ত হন
তাদের অগ্ন্যাশয়ে যথেষ্ট ইনসুলিন উৎপন্ন হয় না অথবা এই হরমোনটি ঠিক মতো কাজ করে
না। এর ফলে আমাদের নানা ধরণের সমস্যা হতে পারে যেমন কিডনি, হার্ট এবং চোখের
সমস্যা। কখনো কখনো ডায়াবেটিস এর লক্ষণ দেখা দিতে সময় লাগে তাই শরীরের যত্ন নেয়া ও
সুস্থ থাকা অনেক জরুরি।
ডায়াবেটিসের লক্ষণ ও উপসর্গ গুলো
ডায়াবেটিসের অনেকগুলো লক্ষণ ও উপসর্গ রয়েছে যা থেকে একজন মানুষ ডায়াবেটিস এ
আক্রান্ত হয়েছে কি না তা জানা যায়। যখন কোনো ব্যক্তির ডায়াবেটিস হয় তখন সেই
ব্যক্তির শরীরে যে অতিরিক্ত ইন্সুলিন থাকে তা আর কোনো কাজে আসে না ফলে শরীরে
শর্করার মাত্রা বেড়ে যায় ও বার বার বাথরুমে যেতে হয়। এটি আরো বেশি হয় রাতের বেলা।
যখন রক্তে বেশি Glucose থাকে তখন এটি আমাদের শরীরের Glucose বহনকারী টিউব গুলিতে
ক্ষতিগ্রস্থ করে এর ফলে শরীরে ক্লান্তি ও মাথাঘোরা অনুভব হয়।
আরো পড়ুনঃ বাড়িতে বসে ওজন কমানোর ৭টি উপায়
যখন ডায়াবেটিস হয় তখন প্রস্রাব এবং ঘামের মাধ্যমে শরীরের পানি বের হয়ে যায় যার
ফলে ত্বক শুস্ক হয়ে যায়। এর ফলে অনেক বেশি পানি পিপাসাও পায়। ডায়াবেটিস হলে
শরীরের যে কোনো কাটা বা ঘা শুকাতে অনেক সময় লাগে। ডায়াবেটিস এ আক্রান্ত হলে চোখের
দৃষ্টিশক্তি কমে যায়। এ ছাড়াও কোনো কারণ ছাড়াই ওজন অনেক কমে যায়। অনেক বেশি
ক্ষুদা পায়, মিষ্টি জাতীয় খাবারের প্রতি আকর্ষণ বেড়ে যায়। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়।
এগুলো ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের সাধারণ লক্ষণ ও উপসর্গ।
বাসায় বসে ডায়াবেটিস পরীক্ষার নিয়ম
ডায়াবেটিস আপনি চাইলে ঘরে বসেও পরীক্ষা করতে পারেন Glucometers ডিভাইস এর
মাধ্যমে। সকালে খালি পেটে এবং সকালে নাস্তা করার ২ ঘন্টা পর টেস্ট করতে হয়।
প্রথমে অ্যালকোহল প্যাড বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত জীবানুমুক্ত করতে হবে।
এরপর Glucometers নির্ধারিত স্থানে একটি টেস্ট স্ট্রিপ প্রবেশ করাতে হবে।
প্লাস্টিকের কলমের ভেতরে একটি ল্যানসেট সংযুক্ত করে ল্যানসেটের ঢাকনা সরিয়ে ফেলতে
হবে এবং নতুন সুই ব্যবহার করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ ভাতের মাড় খাওয়ার নিয়ম
এরপর কলমটিকে আঙুলের এক পাশে ধরে সুই দিয়ে ছিদ্র করতে হবে। এরপর আঙ্গুল থেকে
বেরিয়ে আসা রক্ত Glucometers লাগানো টেস্ট স্ট্রিপে দিতে হবে।কয়েক সেকেন্ডের
মধ্যেই Glucometers ডায়াবেটিসের পয়েন্ট দেখা যাবে। সুস্থ মানুষের খালি পেটে ৪
থেকে ৬ পয়েন্ট আর খাবার পর ৮ এর কম আসবে। অন্যদিকে ডায়াবেটিস রোগীদের খালি পেটে ৪
থেকে ৭ পয়েন্ট আর খাবার পর ৮ থেকে ৯ পয়েন্ট আসবে। এইভাবে ঘর এ বসেই ডায়াবেটিস আছে
কি না তা জানা সম্ভব।
যা যা করলে ডায়াবেটিস এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব
ডায়াবেটিস এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য নিয়মিত হাঁটাহাঁটি, ব্যায়াম করতে
হবে। এ ছাড়াও স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করতে হবে ও শরীরে মেদ জমে এমন খাবার পরিহার
করতে হবে। টাইপ ২ ডায়াবেটিস এর ক্ষেত্রে আগে থেকে সতর্ক থাকলে, শারীরিক পরিশ্রম
করলে এই ডায়াবেটিস প্রতিকার করা সম্ভব কিন্তু একবার ডায়াবেটিস হয়ে গেলে এর থেকে
আর প্রতিকার পাওয়া সম্ভব নয়।
যাদের ডায়াবেটিস এর ঝুঁকি বেশি
যাদের মা, বাবা, ভাই, বোন, নিকট আত্মীয়দের ডায়াবেটিস আছে তাদের ঝুঁকি সবচেয়ে
বেশি। এ ছাড়াও গর্ভাবস্থায় নারীদের এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যে সকল শিশুরা
গর্ভাবস্থায় থাকা কালীন তাদের মায়েদের ডায়াবেটিস হয়েছিল সে সকল শিশুদের ও
পরবর্তীতে হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
যারা নিয়মিত হাঁটাচলা,পরিশ্রম করে না ও অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন করে তাদের ও এই রোগ
হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যাদের কোলেস্টেরোল বেশি, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ রয়েছে তারাও
ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
ডায়াবেটিস এর কারণে যে যে জটিলতা তৈরি হতে পারে
ডায়াবেটিস রোগীদের হাইপোগ্লাইসেমিয়া হতে পারে যার ফলে অনিয়মিত বা দ্রুত
হার্টবিট, দুশ্চিন্তা, ক্লান্তি, ঘাম ইত্যাদি হতে পারে।আবার ডায়াবেটিস রোগীদের
হাইপারগ্লাইসেমিয়া হতে পারে যার ফলে বমি বমি ভাব, অত্যধিক পানি পিপাসা, দ্রুত
হৃদস্পন্দন, মুখ শুকিয়ে যাওয়া, নিঃশাস নিতে সমস্যা ইত্যাদি হতে পারে। এ ছাড়াও এর
ফলে হার্ট এটাক, স্টোক, কিডনি সমস্যা হতে পারে। রক্তে চিনির পরিমাণ বেশি হলে
রক্তনালীর অনেক ক্ষতি হতে পারে। রক্ত ঠিক মতো প্রবাহিত না হতে পারলে রক্তের ঘাটতি
দেখা দিবে ও স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যাবে। এর ফলে দৃষ্টি হারাতে
পারে।
শেষ কথা: ডায়াবেটিস রোগ থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় সমূহ
ডায়াবেটিস রোগ থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় সমূহ আমরা এই আর্টিকেল থেকে জানতে
পেরেছি। দেশে প্রায় ১ কোটি ৩০ লক্ষ মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত যার মধ্যে কিশোর,
প্রাপ্তবয়স্ক, বৃদ্ধ সব বয়সের পুরুষ মহিলা উভয়েই রয়েছে। দিন দিন এই রোগে আক্রান্ত
মানুষের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এই রোগ থেকে বাঁচার জন্য স্বাস্থকর জীবন যাপনের দিকে
গুরুত্ব দিতে হবে আর যদি এই রোগ এ আক্রান্ত হয়েই যায় তাহলে এটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে
হবে।
কারণ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না রাখলে এটি পরবর্তীতে অনেক রোগ এর কারণ হবে। পুরো
পোস্টটি যদি আপনারা মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন তাহলে আপনারা উপকৃত হয়েছেন বলে আশা
করি। এমন নতুন নতুন আরো বিষয় জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে রাখতে পারেন।
আমাদের এই ওয়েবসাইটে আমরা তথ্য ও প্রযুক্তি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য, ব্যবসা, অনলাইন
ইনকাম, ইসলামিক শিক্ষা, গর্ভকালীন টিপস ইত্যাদি বিষয়ে আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এতক্ষন সাথে থাকার জন্য।
পি এম ড্রিম আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url