সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৫
প্রিয় পাঠক, শুরুতেই আপনাকে ধন্যবাদ জানাই আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করার জন্য।
আজকে আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করব সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৫ নিয়ে।
আমরা অনেকেই চায় ইউরোপে যেতে কিন্তু কোনো ভাবেই বুঝতে পারিনা যে
কিভাবে গেলে আমাদের জন্য নিরাপদ হবে? কোন কোন উপায়ে ইউরোপ যেতে পারবো?
ইত্যাদি বিষয় আমাদের মধ্যে ঘুরপাক খায়। আপনার এই সকল সমস্যা সমাধানের জন্য আমরা
আপনাদের সাথে এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি আলোচনা করব। আশা করি মনোযোগ দিয়ে
পড়বেন-
পোস্ট সূচিপত্রঃ সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৫
- সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৫
- কাজের উদ্দেশ্যে ইউরোপ যাওয়ার উপায় (Work Permit Visa)
- সিজনাল ওয়ার্ক পারমিট এর উদ্দেশ্যে ইউরোপ যাওয়ার উপায়
- পড়াশোনার উদ্দেশ্যে ইউরোপ যাওয়ার উপায়
- গবেষণার ক্ষেত্রে ইউরোপ যাওয়ার উপায় (Research and Innovation Programs)
- বিনিয়োগ বা ব্যবসার মাধ্যমে ইউরোপ যাওয়ার উপায়
- অন্যান্য উপায়ে ইউরোপ যাওয়ার উপায়
- শেষ কথাঃ সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৫
সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৫
সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৫ আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সাথে সমস্ত বিষয়
আলোচনা করার চেষ্টা করব। আমরা অনেকেই আমাদের জীবনে নিজের জন্য না হলেও নিজের
পরিবারের জন্য ভালো কিছু করার চেষ্টা করি। আর এই জন্যই অনেকে দেশের বাইরে যেতে
চাই। কেউ যায় পড়াশুনা করতে কেউবা কাজের জন্য। তবে আমরা যে উদ্দেশ্যেই যাই না কেন,
আমাদের উচিত সঠিক পথ অবলম্বন করে বিদেশ যাওয়ার। কারণ অবৈধ পথে বিদেশ গেলে শুরু
থেকেই অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। অনেকের প্রাণেরও সংশয় থাকে।
বাংলাদেশ থেকে অনেকেই বেসরকারিভাবে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কাজ করার উদ্দেশ্যে
যাচ্ছেন। তাদের মধ্যে বেশিরভাগই সরকারি ভাবে ইউরোপে যাওয়ার উপায় সম্পর্কে অবগত
নয়। অনেকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের নানা দেশে যাচ্ছেন। অবৈধভাবে
ইউরোপে যাওয়ার ফলে মধ্যপথে নানা ধরনের বিপদের মুখোমুখি হতে হয়। বাংলাদেশের
বেশিরভাগ নাগরিক যখন বিদেশে যাওয়ার কথা ভাবেন, তখন ইউরোপীয় দেশগুলোর প্রতি তাদের
মনোযোগ বেশি থাকে। এর কারণ হচ্ছে, শেনজেন এর আওতাধীন একটি দেশের ভিসা পেলে
মোটামুটি আরো ২৭টি দেশে ভ্রমণের সুযোগ মেলে তাও আবার কোন ভিসা ছাড়াই।
আরো পড়ুনঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
এছাড়া, ইউরোপের অধিকাংশ দেশের জীবনের মান তুলনামূলকভাবে উচ্চতর। আবার,
যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়ার সাথে তুলনা করলে ইউরোপে শিক্ষার্থী এবং
টুরিস্ট ভিসা পাওয়া অধিকতর সহজ ও খরচও অনেক কম। সরকারিভাবে ইউরোপে যাওয়ার উপায়
২০২৫ বলতে সাধারণত কিছু নির্দিষ্ট পরিকল্পনা বা ভিসার মাধ্যমে ইউরোপীয় ইউনিয়ন
কিংবা শেঙেন অঞ্চলের যে কোনো দেশে গিয়ে সেখানে আইনগতভাবে কাজ করা, শিক্ষা নেওয়া
বা বসবাসের সুযোগ বোঝানো হয়।
"সরকারি ভাবে মানুষ পাঠানো" নামে কোনো বিশেষ উদ্যোগ ইউরোপীয় ইউনিয়ন অথবা বেশিরভাগ
ইউরোপীয় দেশের জন্য নেই। বরং, বিভিন্ন দেশ তাদের চাহিদার ভিত্তিতে দক্ষ কর্মী,
গবেষক বা নির্দিষ্ট পেশাজীবীদের জন্য ভিসা অথবা বাসস্থান পারমিট দেয়। সরকারি ভাবে
ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৫ সালের জন্য ইউরোপে সরকারি বা নিয়মতান্ত্রিক পথে
প্রবেশের জন্য কিছু মৌলিক এবং বিস্তারিত পদ্ধতি নিচে উপস্থাপন করা হলো-
কাজের উদ্দেশ্যে ইউরোপ যাওয়ার উপায় (Work Permit Visa)
কাজের উদ্দেশ্যে ইউরোপে যাওয়া সবচেয়ে প্রচলিত এবং স্বীকৃত পদ্ধতিগুলির একটি।
আমরা অনেকেই চায় নিজের জন্য ও পরিবারের জন্য বিদেশ গিয়ে কিছু করতে। এই ক্ষেত্রে
সকলকে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করে যেতে হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে অনেক মানুষ আছে যাদের
যোগ্যতা না থাকা সত্বেও অবৈধ উপায়ে বিদেশ যাওয়ার জন্য ব্যাকুল হয়ে উঠে। তখন
যাওয়ার পথে বিপদে পড়ে। এগুলো বিপদকে এড়িয়ে চলার জন্য আমাদের প্রত্তেকেরই উচিত
নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করে বৈধ উপায়ে বিদেশ ভ্রমণ করা।
বাংলাদেশ থেকে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়, বোয়েসেল, বিএমইটি সহ অন্যান্য
প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে জনগণ সরকারিভাবে ইউরোপে যেতে সক্ষম হবেন। যদি বৈধ জব অফার
লেটার থাকে, তাহলে কাজের ভিসা নিয়ে ইউরোপের যেকোনো দেশে যাওয়া সম্ভব হবে। এখানে
মুখ্য বিষয় হচ্ছে ইউরোপের একটি নিয়োগকর্তার কাছ থেকে আইনসঙ্গত চাকরির প্রস্তাব
পাওয়া।
সিজনাল ওয়ার্ক পারমিট এর উদ্দেশ্যে ইউরোপ যাওয়ার উপায়
অনেক সময় আমরা আমাদের দেশেই খেয়াল করলে দেখতে পায় যে সারা বছরের মধ্যে একটি
নির্দিষ্ট সময়ে একটি নির্দিষ্ট কাজের জন্য অনেক জনবলের প্রয়োজন হয়। সেই কাজ শেষ
হলে আবার কাজের গতি পূর্বের মতো হয়ে যায়। ঠিক তেমনি বিদেশেও এরকম সিজন ভিত্তিক
কাজ হয়ে থাকে। তখন সেই কাজ সাধন করার জন্য তারা দেশ ও দেশের বাইরে থেকে অনেক
লোকজন নিয়োগ দিয়ে থাকে। এই ধরনের কাজ সাধারণত কৃষি ক্ষেত্রে অনেক হয়ে থাকে। এই
ধরনের কাজের নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকে।
এই মেয়াদ সাধারণত তিন মাস থেকে নয় মাস পর্যন্ত হয়ে থাকে। আপনি এই ধরনের কাজে গেলে
আপনার কাজের মেয়াদ শেষ হলেই আপনাকে আবার আপনার দেশে ফিরে আসতে হবে। এই ধরনের
কাজের ক্ষেত্রে ভিসা অস্থায়ী হয়ে থাকে। অনেক লোক এই ধরনের ভিসা নিয়ে গিয়ে মেয়াদ
শেষ হওয়ার পরেও সেই দেশে থাকার চেষ্টা করে যা বেআইনী বা অবৈধ বলে ধরা হয়। আপনি
যদি সাময়িক সময়ের জন্য ইউরোপ যেতে চান তাহলে আপনার জন্য এই সিজনাল ওয়ার্ক পারমিট
সবচেয়ে ভালো একটা মাধ্যম হবে বলে আমরা মনে করি।
পড়াশোনার উদ্দেশ্যে ইউরোপ যাওয়ার উপায়
অনেকেই আছে যারা উচ্চতর ডিগ্রি লাভের জন্য ইউরোপের যে কোনো স্বীকৃত
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চায়। তাদের জন্য মূলত Student Visa বেস্ট একটা মাধ্যম।
বাংলাদেশ থেকে বর্তমানে অনেক ছাত্র ছাত্রীই এই ধরনের ভিসা করে ইউরোপের বিভিন্ন
দেশে পাড়ি জমাচ্ছে। এখানে আবার আমাদের কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। সেগুলো হলো
কিছু দেশ রয়েছে যেগুলোতে আমাদেরকে যেতে হলে আমাদেরকে সেই দেশের ভাষা শিখতে
হবে, সেই দেশে থাকার জন্য আর্থিক স্বচ্ছলতা দেখাতে হবে। তা না হলে সেই
সমস্ত দেশে যেতে অনেক সমস্যার সন্মুখীন হয়।
আরো পড়ুনঃ ডুমুর ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
যেমন অনেক দেশ আছে যেখানে তাদের নিজস্ব ভাষা ব্যবহার করে। তারা তাদের ভাষা ছাড়া
অন্য কিছু বোঝে না। সেই জন্য তাদের দেশের ভাষা শেখাটা অনেক জরূরী। এরকমই একটা দেশ
হলো ফান্স। পড়াশোনা শেষ করে আপনি যদি চান যে আপনি সেই দেশেই থাকতে চান তাহলে তারা
আপনাকে ছয় মাসে থেকে দুই বছর সময় দিবে ভালো একটা চাকুরী পাওয়ার জন্য। তবে এই
সুযোগ সব দেশের কর্তৃপক্ষ দেয় না। কিছু সংখ্যক দেশ এই সুযোগটা প্রদান করে থাকে।
আপনি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ভালো একটা কাজ পেয়ে গেলে আপনি আপনার সেই রেসিডেন্স
পারমিট ভিসাকে কাজের ভিসায় রুপান্তর করতে পারবেন। আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
গবেষণার ক্ষেত্রে ইউরোপ যাওয়ার উপায় (Research and Innovation Programs)
বর্তমানে আপনি যদি ভালো গবেষণা করতে পারদর্শী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য এই
উপায়টি বেস্ট হবে বলে মনে করি। কারণ বর্তমানে অনেক ইউরোপীয় ইউনিয়ন বৈজ্ঞানিক ও
গবেষণার ক্ষেত্রে বৈশ্বিক নেতৃত্ব প্রদান করতে সরকারি ভাবে তহবিলের প্রকল্প শুরু
করেছে যা বিদেশি গবেষকদের জন্য চমৎকার সুযোগ সৃষ্টি করে। পিএইচডি এবং
পোস্টডক্টরাল প্রশিক্ষণের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রধান প্রকল্প। এর মাধ্যমে
স্কলারশিপ এবং অর্থায়ন নিয়ে ইউরোপে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। বিশ্বের সেরা গবেষকদের
জন্য উন্মুক্ত, যারা অগ্রণী গবেষণার জন্য তহবিল পেতে চান।
বিনিয়োগ বা ব্যবসার মাধ্যমে ইউরোপ যাওয়ার উপায়
আপনি যদি ভালো মানের ব্যবসায়ী হতে পারেন তাহলে আপনার জন্য অনেক ভালো একটা সুযোগ
রয়েছে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যাওয়ার জন্য। আপনার যদি ভালো মানের একটা ব্যাবসা
প্রতিষ্ঠান থেকে থাকে এবং আপনার যদি আর্থিক স্বচ্ছলতা থেকে থাকে তাহলে আপনি
ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ বা ব্যবসা করার মাধ্যমে ইউরোপ দেশে যেতে পারবেন। এই
উপায়ে ইউরোপ যেতে হলে আপনি দুই ধরনের ভিসা করে যেতে পারবেন। এর মধ্যে একটি হলো
গোল্ডেন ভিসা। কিছু দেশ রয়েছে যেমন পর্তুগাল, গ্রিস, মাল্টাসহ অনেক দেশ রয়েছে
যারা আপনাকে বিনিয়োগের বিনিময়ে রেসিডেন্স পারমিট প্রদান করবে।
তবে এই পদ্ধতি যদি আপনি অবলম্বন করতে চান তাহলে আপনাকে অনেক মোটা অঙ্কের অর্থ
গুনতে হবে। কারণ এই পদ্ধতিটি অনেক ব্যয়বহুল। তবে এটি অনেক ব্যয়বহুল হলেও এই
ক্ষেত্রে অনেক দ্রুত এবং ভালো মানের সেবা পাওয়া যায়। আরেক ধরনের পদ্ধতি রয়েছে
যেটিকে স্টার্টআপ বা ব্যবসায়িক ভিসা বলে থাকে। ফ্রান্স, স্পেন ও সার্বিয়ার মতো
কিছু দেশ রয়েছে যেগুলো নতুন ব্যবসায়িক ধারণা বা নতুন কোম্পানি প্রতিষ্ঠার
ক্ষেত্রে রেসিডেন্স পারমিট প্রদান করে থাকে। চাইলে আপনি এই ধরনের পদ্ধতিটিও
অবলম্বন করে থাকে।
অন্যান্য উপায়ে ইউরোপ যাওয়ার উপায়
উপরে যে সমস্ত উপায় আমরা আলোচনা করেছি সে সমস্ত উপায় বাদ দিয়েও আপনি চাইলে আরো
কিছু উপায় অবলম্বন করে ইউরোপের অনেকগুলো দেশে যেতে পারবেন। এটিকে বলা হয় শেনজেন
ভিসা। এই ভিসার মাধ্যমে আপনি ইউরোপের প্রায় ২৭টি দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন।
এক্ষেত্রে আপনাকে প্রতিটা দেশের জন্য আলাদা আলাদা করে ভিসা করতে হবে না। তবে এই
ধরনের ভিসা সবার জন্য প্রযোজ্য নয়। এই ধরনের ভিসা দিয়ে আপনি আপনার কর্মসংস্থানের
ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন না। আপনি যদি পর্যটক হোন বা ছোট খাট ব্যবসায়িক হোন
তাহলে আপনি এই ধরনের ভিসা ব্যবহার করতে পারবেন।
আবার কিছু দেশে নির্দিষ্ট অঞ্চলের রিভাইটালাইজেশন প্রোগ্রাম এর জন্য কিছু আর্থিক
সুবিধা ও আবাসন সহায়তা প্রদান করে থাকে। তবে এই ধরনের প্রোগ্রামের নিয়মাবলী দেশের
এবং স্থানীয় সরকারের উপর ভিত্তি করে থাকে। এই ধরনের সুবিধা প্রদানকারী দেশের
মধ্যে উল্লেখ যোগ্য দেশ হলো স্পেন, ইতালি, গ্রীস ইত্যাদি। আপনি যদি অনেক ঘুরতে
পছন্দ করেন বা বিভিন্ন দেশের সাথে ছোট খাট ব্যবসা করতে পছন্দ করেন তাহলে আপনার
জন্য এই পদ্ধতিটি বেস্ট একটা পদ্ধতি হবে বলে আমরা মনে করি।
শেষ কথাঃ সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৫
সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৫ আর্টিকেলটি অনেক মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আশা করি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি অনেক কিছু জানতে ও
বুঝতে পেরেছেন। তবে সবথেকে বড় কথা হলো আপনি যদি দেশের বাইরে কোনো দেশে যেতে চান
তাহলে অবশ্যই নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করে যান। তাহলে আপনি কোনো বিপদের সন্মুখীন
হবেন না। অর্থাৎ অবৈধ পথে বিদেশ দিয়ে প্রাণ হারানোর চেয়ে বৈধ পথে গিয়ে নিজের
ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করা অনেক ভালো।
আমাদের এই সাইটে আমরা প্রতিনিয়ত চেষ্টা করি ভালো কিছু তথ্য দিতে যেন আপনাদের
জীবনে সেটি কাজে লাগে। এই সাইটে আমরা তথ্য প্রযুক্তি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য,
ব্যবসা, অনলাইন ইনকাম, জমি-জমা, ইসলামিক শিক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে আর্টিকেল পাবলিশ
করে থাকি। তাই আপনি যদি আপনার জীবনকে পরিবর্তন করতে চান তাহলে আমাদের এই
পিএমড্রিম আইটি সাইটটি ফলো করে আমাদের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ।
পি এম ড্রিম আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url